মোমিনুল ইসলাম:
আন্তর্জাতিক মানের ইংরেজী শিখন এবং শেখানোর একমাত্র এবং অদ্বিতীয় প্রতিষ্ঠান Syed Wasi Sir এর Center for Innovative Language Learning (CILL)। Syed Wasi Sir যেমন যোগ্যতা সম্পন্ন তেমনি আন্তরিক। আমাদের প্রাণের শিক্ষক Syed Wasi Sir এর শেখানোর পদ্ধতিগুলো এক কথায় অসাধারণ। এছাড়া CILL এর তত্ত্বাবধানে আয়োজিত ফ্রী ওয়েভীনার, গ্রামার প্রশিক্ষণ, সঠিক ইংরেজির উচ্চারণ আর সাথে স্কোর না পাওয়া পর্যন্ত সার্পোট তথা ৩ মাসের কোর্সে ভর্তি হয়ে ৬ মাস হতে ১ বছর পার করে দেওয়ার পরও কোর্সে অংশগ্রহণের সুযোগ প্রদান করা, অথবা হঠাৎ চট করে শুনতে হবে পরীক্ষা কবে দিবে কিংবা পড়াশোনার কি আবস্থা অথবা রাত-দিন ২৪ ঘন্টা অনলাইনে সার্পোট দেয়ার মতো এমন কোন শিক্ষকের সান্নিধ্যে পেতে চাইলে অবশ্যই ওয়াসি স্যারের CILL এ আসতে হবে। আমি CILL এর সাথে যুক্ত হতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করি আর CILL এর সার্বিক মঙ্গল কামনা করি।
Center for Innovative Language Learning (CILL) ঢাকায় ইংরেজি ভাষার একটি পেশাদার প্রশিক্ষণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। এটি প্রথম এবং একমাত্র ভাষা ইনস্টিটিউট যা ২০১৩ সালে "ঢাকা ট্রিবিউন" দ্বারা স্বীকৃত একটি মিশ্র বাস্তব এবং অনলাইন ভাষা শেখার সুবিধা প্রদান করে। সিআইএলএল-এর প্রতিটি প্রশিক্ষকের পেশাদার ইংরেজি ভাষা প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে জ্ঞান এবং দীর্ঘ অভিজ্ঞতার দৃঢ় উপলব্ধি রয়েছে।
সৈয়দ মোহাম্মদ আজমল হুসেন (ওয়াসি), সৈয়দ ওয়াসি নামে পরিচিত, সেন্টার ফর ইনোভেটিভ ল্যাঙ্গুয়েজ লার্নিং (সিআইএলএল) এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও। তিনি নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে বিষয়ে বিএ (ভাষাবিজ্ঞান) এবং এমএ (টেসল) করেন। তার চমৎকার একাডেমিক রেকর্ডের পরে, সৈয়দ ওয়াসিকে ইংরেজিতে মাস্টার অফ আর্টসে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের জন্য সর্বোচ্চ সম্মান, সুম্মা কাম লাউডে ভূষিত করা হয়েছিল।
সৈয়দ ওয়াসি বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রায় অনেক বছর ধরে দেশের পিটিই টেস্ট সেন্টার টিইউভি এসইউডি বাংলাদেশের পিয়ারসন টেস্ট অব ইংলিশের (পিটিই) এক্সটার্নাল কনসালটেন্ট হিসেবে কাজ করেছেন। পিটিইতে তার অসামান্য স্কোর (সামগ্রিকভাবে: 90 এর মধ্যে 90; স্পিকিং- ৯০, রাইটিং-৯০, রিডিং-৯০, লিসেনিং-৯০) এবং সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে দীর্ঘ অভিজ্ঞতা তাকে বাংলাদেশের একজন অগ্রণী পিটিই প্রশিক্ষকের স্বীকৃতি দিয়েছে।
ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ টিচিংয়ে (ইএলটি) সৈয়দ ওয়াসির অন্যতম প্রধান অবদান হলো বাংলাদেশে ভার্চুয়াল সেটিংসে (ইন্টারনেটের মাধ্যমে) ইংরেজি ভাষা শিক্ষার সফল বাস্তবায়ন, যার নাম দিয়েছেন ভার্চুয়াল ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ লার্নিং (ভিইএলএল)। তাঁর ভিইএলএল ধারণাটি বাংলাদেশের একটি জাতীয় দৈনিক ঢাকা ট্রিবিউন কর্তৃক বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ব্যবহৃত প্রথম অনলাইন ইএলটি পদ্ধতি হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছিল (দেখুন ঢাকা ট্রিবিউন, "আপনি কি ইংরেজিতে কথা বলেন? ৭ জুন, ২০১৩)। তাঁর অন্যান্য প্রধান কাজগুলির মধ্যে রয়েছে প্রায় সমস্ত ব্যাকগ্রাউন্ডের পেশাদারদের (ব্যাংকার, আইনজীবী, শিক্ষক, প্রকৌশলী, মার্চেন্ডাইজার ইত্যাদি) ইংরেজি শেখানো, ইএসএল শিক্ষার্থীদের জন্য উপকরণ বিকাশ করা এবং ইএলটির জন্য ব্যবহৃত শিক্ষণ সহায়ক এবং উপকরণগুলির কার্যকারিতা এবং ফলাফল নিয়ে গবেষণা করা।
সৈয়দ ওয়াসি এর আগে ইএলটি প্রশিক্ষক হিসাবে স্কলাস্টিকার সহযোগী সংস্থা সার্ভিসেস ফর প্রফেশনাল এডুকেশন অ্যান্ড এন্টারপ্রাইজ ডেভেলপমেন্টের (এস.পি.ই.ই.ডি) সাথে কাজ করেছিলেন। S.P.E.E.D-এ তিনি ELT প্রশিক্ষণ সমন্বয়, উপকরণ উন্নয়ন, পেশাদারদের জন্য প্রশিক্ষণ পরিচালনা ইত্যাদির সাথে জড়িত ছিলেন। এস.পি.ই.ই.ডি-র পক্ষ থেকে তিনি স্কলাস্টিকা স্কুলে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত এবং বিদ্যমান অনুষদগুলির জন্য ইএলটি প্রোগ্রামও পরিচালনা করেছিলেন যার মধ্যে শিক্ষকদের জন্য শিক্ষণ পদ্ধতি, শ্রেণিকক্ষ পরিচালনা, কার্যকর শ্রেণিকক্ষ সরবরাহ, বক্তৃতা এবং উচ্চারণ এবং সাধারণ ইংরেজি অন্তর্ভুক্ত ছিল। ৯ বছরের দীর্ঘ চাকরিতে সৈয়দ ওয়াসি গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি, এরিকসন, ব্রিটিশ হাইকমিশন, স্কয়ার ফার্মা, স্কয়ার টেক্সটাইল, এনসিসি ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, আইডিএলসি ফাইন্যান্স, এইচ অ্যান্ড এম বাংলাদেশ, জিআইজেড ঢাকা, ব্যাবিলন গ্রুপ, বিডিজবস ট্রেনিং, বেক্সিমকো পেট্রোলিয়াম, টিইউভি এসইউডি বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য। পিয়ারসন টেস্ট অব ইংলিশ, কর্পোরেট ইংরেজি এবং বিজনেস ইংলিশ প্রোগ্রাম।
CILL বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত একটি পেশাদার ইংরেজি ভাষা প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান। CILL প্রতিটি কোর্সকে একটি প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম হিসাবে দেখে এবং তাই, CILL কেবল শেখাই না, CILL সবাইকে প্রশিক্ষণ দেয়। সিআইএলএল এমন একটি জায়গা যেখানে ইংরেজি ভাষা শিক্ষার সত্যিকারের মান কঠোরভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়, অর্থাত্ প্রতিটি শিক্ষার্থীকে তাদের ভাষার স্তর অনুযায়ী কোর্সের প্রস্তাব দেওয়া হয় যা একটি মূল্যায়ন পরীক্ষার মাধ্যমে নির্ধারিত হয়। সুতরাং, CILL সবাইকে ইংরেজি ভাষা শেখার একটি যৌক্তিক ক্রমে আমাদের ইংরেজি উন্নত করতে সহায়তা করে।
সৈয়দ মোহাম্মদ আজমল হুসেন (ওয়াসি), সৈয়দ ওয়াসি নামে পরিচিত, সেন্টার ফর ইনোভেটিভ ল্যাঙ্গুয়েজ লার্নিং (সিআইএলএল) এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও। তিনি নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজিতে বিষয়ে বিএ (ভাষাবিজ্ঞান) এবং এমএ (টেসল) করেন। তার চমৎকার একাডেমিক রেকর্ডের পরে, সৈয়দ ওয়াসিকে ইংরেজিতে মাস্টার অফ আর্টসে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের জন্য সর্বোচ্চ সম্মান, সুম্মা কাম লাউডে ভূষিত করা হয়েছিল।
সৈয়দ ওয়াসি বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রায় অনেক বছর ধরে দেশের পিটিই টেস্ট সেন্টার টিইউভি এসইউডি বাংলাদেশের পিয়ারসন টেস্ট অব ইংলিশের (পিটিই) এক্সটার্নাল কনসালটেন্ট হিসেবে কাজ করেছেন। পিটিইতে তার অসামান্য স্কোর (সামগ্রিকভাবে: 90 এর মধ্যে 90; স্পিকিং- ৯০, রাইটিং-৯০, রিডিং-৯০, লিসেনিং-৯০) এবং সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে দীর্ঘ অভিজ্ঞতা তাকে বাংলাদেশের একজন অগ্রণী পিটিই প্রশিক্ষকের স্বীকৃতি দিয়েছে।
ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ টিচিংয়ে (ইএলটি) সৈয়দ ওয়াসির অন্যতম প্রধান অবদান হলো বাংলাদেশে ভার্চুয়াল সেটিংসে (ইন্টারনেটের মাধ্যমে) ইংরেজি ভাষা শিক্ষার সফল বাস্তবায়ন, যার নাম দিয়েছেন ভার্চুয়াল ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ লার্নিং (ভিইএলএল)। তাঁর ভিইএলএল ধারণাটি বাংলাদেশের একটি জাতীয় দৈনিক ঢাকা ট্রিবিউন কর্তৃক বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ব্যবহৃত প্রথম অনলাইন ইএলটি পদ্ধতি হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছিল (দেখুন ঢাকা ট্রিবিউন, "আপনি কি ইংরেজিতে কথা বলেন? ৭ জুন, ২০১৩)। তাঁর অন্যান্য প্রধান কাজগুলির মধ্যে রয়েছে প্রায় সমস্ত ব্যাকগ্রাউন্ডের পেশাদারদের (ব্যাংকার, আইনজীবী, শিক্ষক, প্রকৌশলী, মার্চেন্ডাইজার ইত্যাদি) ইংরেজি শেখানো, ইএসএল শিক্ষার্থীদের জন্য উপকরণ বিকাশ করা এবং ইএলটির জন্য ব্যবহৃত শিক্ষণ সহায়ক এবং উপকরণগুলির কার্যকারিতা এবং ফলাফল নিয়ে গবেষণা করা।
সৈয়দ ওয়াসি এর আগে ইএলটি প্রশিক্ষক হিসাবে স্কলাস্টিকার সহযোগী সংস্থা সার্ভিসেস ফর প্রফেশনাল এডুকেশন অ্যান্ড এন্টারপ্রাইজ ডেভেলপমেন্টের (এস.পি.ই.ই.ডি) সাথে কাজ করেছিলেন। S.P.E.E.D-এ তিনি ELT প্রশিক্ষণ সমন্বয়, উপকরণ উন্নয়ন, পেশাদারদের জন্য প্রশিক্ষণ পরিচালনা ইত্যাদির সাথে জড়িত ছিলেন। এস.পি.ই.ই.ডি-র পক্ষ থেকে তিনি স্কলাস্টিকা স্কুলে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত এবং বিদ্যমান অনুষদগুলির জন্য ইএলটি প্রোগ্রামও পরিচালনা করেছিলেন যার মধ্যে শিক্ষকদের জন্য শিক্ষণ পদ্ধতি, শ্রেণিকক্ষ পরিচালনা, কার্যকর শ্রেণিকক্ষ সরবরাহ, বক্তৃতা এবং উচ্চারণ এবং সাধারণ ইংরেজি অন্তর্ভুক্ত ছিল। ৯ বছরের দীর্ঘ চাকরিতে সৈয়দ ওয়াসি গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি, এরিকসন, ব্রিটিশ হাইকমিশন, স্কয়ার ফার্মা, স্কয়ার টেক্সটাইল, এনসিসি ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, আইডিএলসি ফাইন্যান্স, এইচ অ্যান্ড এম বাংলাদেশ, জিআইজেড ঢাকা, ব্যাবিলন গ্রুপ, বিডিজবস ট্রেনিং, বেক্সিমকো পেট্রোলিয়াম, টিইউভি এসইউডি বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য। পিয়ারসন টেস্ট অব ইংলিশ, কর্পোরেট ইংরেজি এবং বিজনেস ইংলিশ প্রোগ্রাম।
CILL বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত একটি পেশাদার ইংরেজি ভাষা প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান। CILL প্রতিটি কোর্সকে একটি প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম হিসাবে দেখে এবং তাই, CILL কেবল শেখাই না, CILL সবাইকে প্রশিক্ষণ দেয়। সিআইএলএল এমন একটি জায়গা যেখানে ইংরেজি ভাষা শিক্ষার সত্যিকারের মান কঠোরভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়, অর্থাত্ প্রতিটি শিক্ষার্থীকে তাদের ভাষার স্তর অনুযায়ী কোর্সের প্রস্তাব দেওয়া হয় যা একটি মূল্যায়ন পরীক্ষার মাধ্যমে নির্ধারিত হয়। সুতরাং, CILL সবাইকে ইংরেজি ভাষা শেখার একটি যৌক্তিক ক্রমে আমাদের ইংরেজি উন্নত করতে সহায়তা করে।
আন্তর্জাতিক মানের ইংরেজী শিখন এবং শেখানোর একমাত্র এবং অদ্বিতীয় প্রতিষ্ঠান Syed Wasi Sir এর Center for Innovative Language Learning (CILL)। Syed Wasi Sir যেমন যোগ্যতা সম্পন্ন তেমনি আন্তরিক। আমাদের প্রাণের শিক্ষক Syed Wasi Sir এর শেখানোর পদ্ধতিগুলো এক কথায় অসাধারণ। এছাড়া CILL এর তত্ত্বাবধানে আয়োজিত ফ্রী ওয়েভীনার, গ্রামার প্রশিক্ষণ, সঠিক ইংরেজির উচ্চারণ আর সাথে স্কোর না পাওয়া পর্যন্ত সার্পোট তথা ৩ মাসের কোর্সে ভর্তি হয়ে ৬ মাস হতে ১ বছর পার করে দেওয়ার পরও কোর্সে অংশগ্রহণের সুযোগ প্রদান করা, অথবা হঠাৎ চট করে শুনতে হবে পরীক্ষা কবে দিবে কিংবা পড়াশোনার কি আবস্থা অথবা রাত-দিন ২৪ ঘন্টা অনলাইনে সার্পোট দেয়ার মতো এমন কোন শিক্ষকের সান্নিধ্যে পেতে চাইলে অবশ্যই ওয়াসি স্যারের CILL এ আসতে হবে। আমি CILL এর সাথে যুক্ত হতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করি আর CILL এর সার্বিক মঙ্গল কামনা করি।