বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে ১০০ কোটি টাকা অনুদান নিয়ে "জুলাই শহীদ ফাউন্ডেশনের" কার্যক্রম শুরু হয়েছে বলে গণমাধমকে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের ডাক ও টেলিযোগাযোগ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। গতকাল মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফিংকালে এ কথা বলেন উপদেষ্ঠা। উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম আরো বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যোগ দিয়ে যারা প্রাণ হারিয়েছেন তাদের স্মরণে এবং হতাহতদের পরিবারের আর্থিক সাহায্যার্থে গঠিত জুলাই শহীদ ফাউন্ডেশনের যাত্রা শুরু হয়েছে। ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে প্রাথমিকভাবে প্রত্যেক শহীদ পরিবারকে এককালীন আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে।
গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টা ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ অনুদানের ঘোষণা দেন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার বিষয়ক সরকারের অন্তর্বর্তীকালীন উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন সাতটি উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে। এই প্রচেষ্টাগুলির মধ্যে একটি হল জরুরী আর্থিক সহায়তা, একমুঠো অর্থ প্রদান এবং অর্থনৈতিক সংকটে ক্ষতিগ্রস্তদের মাসিক ভর্তুকি প্রদান করা। আমি এই সপ্তাহ শুরু করছি।
তিনি জনগণকে এই ফাউন্ডেশনকে সমর্থন করতে বলেছেন এবং বলেছেন: এই চেকটি সরকার দিয়েছে। আমরা সবাইকে আমাদের ফাউন্ডেশনে অনুদান দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।
সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, আমরা ইতিমধ্যেই সরকারি-বেসরকারি সব হাসপাতালে ঘোষণা দিয়েছি যে আমরা আহতদের বিনামূল্যে চিকিৎসা করব। আমরা এই এলাকার হাসপাতালের সাথে কাজ করি। একই সঙ্গে চিকিৎসার টাকা খরচ করে আহত আন্দোলনকারীদের ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করা হয়েছে। যারা আহত বা নিহত হয়েছেন তাদের পুনর্বাসনের জন্যও আমরা কাজ করছি।
জলি ফাউন্ডেশনের সভাপতি শহীদ স্মৃতি, অন্তর্বর্তী সরকারের সিনিয়র উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনুস ও মীর মেহবুবুর রহমান আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক মীর মুহরের ভাই রহমান মুহরকে শহীদ করেন। বিচারপতি ওয়াকার আহমেদ ছাড়াও কোষাধ্যক্ষ, নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ সজিব বাহভিয়ান, নুরজাহান বেগম ও শারমিন মুরশিদ উপদেষ্টা হিসেবে রয়েছেন। এছাড়াও 14 জন পাবলিক সদস্য আছে।
গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টা ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ অনুদানের ঘোষণা দেন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার বিষয়ক সরকারের অন্তর্বর্তীকালীন উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন সাতটি উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে। এই প্রচেষ্টাগুলির মধ্যে একটি হল জরুরী আর্থিক সহায়তা, একমুঠো অর্থ প্রদান এবং অর্থনৈতিক সংকটে ক্ষতিগ্রস্তদের মাসিক ভর্তুকি প্রদান করা। আমি এই সপ্তাহ শুরু করছি।
তিনি জনগণকে এই ফাউন্ডেশনকে সমর্থন করতে বলেছেন এবং বলেছেন: এই চেকটি সরকার দিয়েছে। আমরা সবাইকে আমাদের ফাউন্ডেশনে অনুদান দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।
সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, আমরা ইতিমধ্যেই সরকারি-বেসরকারি সব হাসপাতালে ঘোষণা দিয়েছি যে আমরা আহতদের বিনামূল্যে চিকিৎসা করব। আমরা এই এলাকার হাসপাতালের সাথে কাজ করি। একই সঙ্গে চিকিৎসার টাকা খরচ করে আহত আন্দোলনকারীদের ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করা হয়েছে। যারা আহত বা নিহত হয়েছেন তাদের পুনর্বাসনের জন্যও আমরা কাজ করছি।
জলি ফাউন্ডেশনের সভাপতি শহীদ স্মৃতি, অন্তর্বর্তী সরকারের সিনিয়র উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনুস ও মীর মেহবুবুর রহমান আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক মীর মুহরের ভাই রহমান মুহরকে শহীদ করেন। বিচারপতি ওয়াকার আহমেদ ছাড়াও কোষাধ্যক্ষ, নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ সজিব বাহভিয়ান, নুরজাহান বেগম ও শারমিন মুরশিদ উপদেষ্টা হিসেবে রয়েছেন। এছাড়াও 14 জন পাবলিক সদস্য আছে।