বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের দ্বিতীয় পর্যায়ে ১ অগাস্ট থেকে ৫ আগস্ট ২০২৪ এই পর্যন্ত ৫ দিন ছিলো বাংলাদেশের ইতিহাসে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ৪ আগস্ট পর্যন্ত এই লড়াই চলে যে সরকার ও আন্দোলনকারীদের মধ্যে কে জিতবে আর কে হারবে? আর ৫ আগস্ট আন্দোলনের কার্যত ফলা-ফল পান ছাত্র-জনতা। কার্যত বলার কারণ হলো,পূর্ণরূপে আন্দোলন সফল হতে এখনো বেশ পথ বাকি পারি দিতে হবে কারণ ভারতীয় গভীর ষড়যন্ত্রে রয়েছে দেশ।
১ আগস্ট (বৃহস্পতিবার), ২০২৪
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে দেশব্যাপী “Remembering Our Heroes” কর্মসূচি পালনের ডাক দেয়। এতে একাত্মতা ঘোষণা করে সারা দেশের ছাত্র-জনতা শরিক হয় স্বৈরশাসক শেখ হাসিনারপতনের দাবিতে।
পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) হেফাজতে থাকা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ককে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে নানা চাপের মুখে। দুপুর দেড়টার কিছুক্ষণ পর তারা একটি কালো গাড়িতে করে ডিবি অফিস থেকে বের হয়।
ঐ দিন রাতে মুক্তি পাওয়া সমন্বয়ক সরজিস আলমের ফেসবুক স্ট্যাটাস, তিনি লিখেছিলেন -“ছয় দিন ডিবি হেফাজত দিয়ে ছয়জনকে আটকে রাখতে পারে, কিন্তু বাংলাদেশের পুরো তরুণ প্রজন্মকে কীভাবে আটকে রাখবে?” "দুর্নীতি, ডাকাতি, মানি লন্ডারিং, ক্ষমতার অপব্যবহার, যা প্রতিনিয়ত সমস্যা সৃষ্টি করে, এগুলো কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়?"
সারজিস যোগ করেছেন: "অবশেষে, আমি এটি বলতে চাই কারণ এই পথটি সত্যের পথ, ন্যায়ের পথ, এবং যতক্ষণ না বাংলাদেশ আন্দোলনকারীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়ে ওঠে ততক্ষণ আমাদের পথে কিছু আসলে আমরা বিচলিত হব না" এই লড়াই চলবে।

জামাত-শিবির কর্তৃক বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে মদদ সরকার পতনের পায়তারা সন্দেহে ও ছাত্র জনতার আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করণের উদ্দেশ্যে দিনের শেষ প্রহরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্র শিবিরকে নির্বাহী আদেশে নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিলো সরকার।
জামাতে ইসলামী এবং ইসলামী ছাত্র শিবির তাদের দলকে নিষিদ্ধকরণের তোয়াক্কা নাকরে কৌশলে আন্দোলনকে এক দফার রূপ-রেখা নিয়ে সামনে আগয়। সরকারের স্বৈরাচারী আচরণে জামাত-শিবির নিষিদ্ধ হওয়ায় অল্প সময়ের মধ্যে দেশের সাধারণ মানুষের সমর্থন অর্জন করতে সক্ষম হয় জামাত- শিবির।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে দেশব্যাপী “Remembering Our Heroes” কর্মসূচি পালনের ডাক দেয়। এতে একাত্মতা ঘোষণা করে সারা দেশের ছাত্র-জনতা শরিক হয় স্বৈরশাসক শেখ হাসিনারপতনের দাবিতে।

পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) হেফাজতে থাকা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ককে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে নানা চাপের মুখে। দুপুর দেড়টার কিছুক্ষণ পর তারা একটি কালো গাড়িতে করে ডিবি অফিস থেকে বের হয়।
ঐ দিন রাতে মুক্তি পাওয়া সমন্বয়ক সরজিস আলমের ফেসবুক স্ট্যাটাস, তিনি লিখেছিলেন -“ছয় দিন ডিবি হেফাজত দিয়ে ছয়জনকে আটকে রাখতে পারে, কিন্তু বাংলাদেশের পুরো তরুণ প্রজন্মকে কীভাবে আটকে রাখবে?” "দুর্নীতি, ডাকাতি, মানি লন্ডারিং, ক্ষমতার অপব্যবহার, যা প্রতিনিয়ত সমস্যা সৃষ্টি করে, এগুলো কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়?"
সারজিস যোগ করেছেন: "অবশেষে, আমি এটি বলতে চাই কারণ এই পথটি সত্যের পথ, ন্যায়ের পথ, এবং যতক্ষণ না বাংলাদেশ আন্দোলনকারীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়ে ওঠে ততক্ষণ আমাদের পথে কিছু আসলে আমরা বিচলিত হব না" এই লড়াই চলবে।

জামাত-শিবির কর্তৃক বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে মদদ সরকার পতনের পায়তারা সন্দেহে ও ছাত্র জনতার আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করণের উদ্দেশ্যে দিনের শেষ প্রহরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্র শিবিরকে নির্বাহী আদেশে নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিলো সরকার।
জামাতে ইসলামী এবং ইসলামী ছাত্র শিবির তাদের দলকে নিষিদ্ধকরণের তোয়াক্কা নাকরে কৌশলে আন্দোলনকে এক দফার রূপ-রেখা নিয়ে সামনে আগয়। সরকারের স্বৈরাচারী আচরণে জামাত-শিবির নিষিদ্ধ হওয়ায় অল্প সময়ের মধ্যে দেশের সাধারণ মানুষের সমর্থন অর্জন করতে সক্ষম হয় জামাত- শিবির।