১৯৭১ সালে স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের মানুষের কাছে জামাত কিংবা জামাতে ইসলামীর কার্যক্রম নিয়ে সাধারণ নুষের কাছে যে তথ্য প্রচার করা হয়েছিলো তার কবর রচনা করতে সক্ষম হয়েছে জামাতের বর্তমান দায়িত্বশীলগণ।
জামাতের বর্তমান আমির ডা. শফিকুর রহমান বর্তমান বাংলাদেশে আপামর ছাত্র-জনতার কাছে অতি জনপ্রিয় একজন ব্যাক্তিত্ব। তার মানবিক ও উদার নেতৃত্ব জাতির ক্লান্তি কালে ও ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের শোচনীয় পরাজয়ের পর দেশ ছেড়ে পালানোর পরবর্তী দিশেহারা বাংলাদেশের মানুষের কাছে এক অনন্য নজির। জামাত আমীর তার দলের নেতা কর্মীদের নিয়ে যেভাবে দেশের আনাচে-কানাচে অসহায়, নিপীড়িত ও মজলুম মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন তা সকল স্তরের মানুষের কাছে ছিলো ব্যাপক প্রশংসার ও গ্রহননীয়।
জামাতের মানবিক ও সামাজিক কর্মকান্ড যেমনি ভাবে সমতলে বা প্লেনল্যান্ডে সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা ও প্রশংসা পেয়েছে তেমনি ভাবে দেশের তিন পার্বত্য অঞ্চলের (রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবন) আদিবাসী সম্প্রদায়ের কাছেও গ্রহণ যোগ্যতা পেয়েছে। আদিবাসী ছাত্র-জনতা ও বর্তমান প্রজন্মের কাছে দিন দিন জামাতে ইসলামীর কর্মকান্ডের গ্রহণযোগ্যতা বেড়েই চলছে।
পার্বত্য অঞ্চলের বিভিন্ন স্তরের মানুষে মুখে এখন জামাতের মানবিক ও মানবহিতৈষী মূলক কর্মকান্ডের চুলচেড়া বিশ্লেষণ চলছে। পাহাড়ের আদিবাসী ও আদি বাঙালিদের মাঝে এখন জামাতকে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা ও পর্যালোচনা।
মন্তব্য করতে গিয়ে কাউকে কাউকে বলতে শোনাগেছে আমরা আওয়ামীলীগ সরকার দেখেছি, বিএনপি দেখেছি এমনকি এরশাদের শাসন আমল দেখেছি। এবার আমরা জামাতে ইসলামীর শাসন দেখতে চাই।
বিভিন্ন বিভিন্ন এলাকায় হিন্দু এবং বৌদ্ধ ধর্মের ধর্মীয় ও সামাজিক নেতাদেরকে প্রকাশে জনসমাবেশে জামাতে ইসলামীকে সমর্থন দেওয়ার ভিডিও গণমাধ্যমে ও সামাজিক মাধ্যম ছড়িয়ে পড়ছে। এতে ধর্মীয় সংখ্যালগু সম্প্রদায়ের কাছে জামাতে ইসলামীর গ্রহণযোগ্যতা ও নির্ভরতা বাড়ছে বলে লক্ষ্য করা গেছে।
বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের সাথে জামাতের এক মতবিনিময় সভায় দেখা গেছে একজন বৌদ্ধ ধর্মীয় নেতা তার আলোচনায় জামাতের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। তিনি জামাতের প্রতি তার এবং তার ধর্মের লোকজনের আস্থার কথা ব্যাক্ত করেছেন এবং জামাতের প্রতি তাদের পূর্ণ সমর্থনের কথা ব্যাক্ত করেছেন। এবং তারা আরো বলেছেন ২০২৪ এর গণঅভ্যুথান পরবর্তী আগামীর বাংলাদেশ হবে জামাতে ইসলামীর নেতৃতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ।
জামাতের বর্তমান আমির ডা. শফিকুর রহমান বর্তমান বাংলাদেশে আপামর ছাত্র-জনতার কাছে অতি জনপ্রিয় একজন ব্যাক্তিত্ব। তার মানবিক ও উদার নেতৃত্ব জাতির ক্লান্তি কালে ও ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের শোচনীয় পরাজয়ের পর দেশ ছেড়ে পালানোর পরবর্তী দিশেহারা বাংলাদেশের মানুষের কাছে এক অনন্য নজির। জামাত আমীর তার দলের নেতা কর্মীদের নিয়ে যেভাবে দেশের আনাচে-কানাচে অসহায়, নিপীড়িত ও মজলুম মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন তা সকল স্তরের মানুষের কাছে ছিলো ব্যাপক প্রশংসার ও গ্রহননীয়।
জামাতের মানবিক ও সামাজিক কর্মকান্ড যেমনি ভাবে সমতলে বা প্লেনল্যান্ডে সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা ও প্রশংসা পেয়েছে তেমনি ভাবে দেশের তিন পার্বত্য অঞ্চলের (রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবন) আদিবাসী সম্প্রদায়ের কাছেও গ্রহণ যোগ্যতা পেয়েছে। আদিবাসী ছাত্র-জনতা ও বর্তমান প্রজন্মের কাছে দিন দিন জামাতে ইসলামীর কর্মকান্ডের গ্রহণযোগ্যতা বেড়েই চলছে।
পার্বত্য অঞ্চলের বিভিন্ন স্তরের মানুষে মুখে এখন জামাতের মানবিক ও মানবহিতৈষী মূলক কর্মকান্ডের চুলচেড়া বিশ্লেষণ চলছে। পাহাড়ের আদিবাসী ও আদি বাঙালিদের মাঝে এখন জামাতকে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা ও পর্যালোচনা।
মন্তব্য করতে গিয়ে কাউকে কাউকে বলতে শোনাগেছে আমরা আওয়ামীলীগ সরকার দেখেছি, বিএনপি দেখেছি এমনকি এরশাদের শাসন আমল দেখেছি। এবার আমরা জামাতে ইসলামীর শাসন দেখতে চাই।
বিভিন্ন বিভিন্ন এলাকায় হিন্দু এবং বৌদ্ধ ধর্মের ধর্মীয় ও সামাজিক নেতাদেরকে প্রকাশে জনসমাবেশে জামাতে ইসলামীকে সমর্থন দেওয়ার ভিডিও গণমাধ্যমে ও সামাজিক মাধ্যম ছড়িয়ে পড়ছে। এতে ধর্মীয় সংখ্যালগু সম্প্রদায়ের কাছে জামাতে ইসলামীর গ্রহণযোগ্যতা ও নির্ভরতা বাড়ছে বলে লক্ষ্য করা গেছে।
বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের সাথে জামাতের এক মতবিনিময় সভায় দেখা গেছে একজন বৌদ্ধ ধর্মীয় নেতা তার আলোচনায় জামাতের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। তিনি জামাতের প্রতি তার এবং তার ধর্মের লোকজনের আস্থার কথা ব্যাক্ত করেছেন এবং জামাতের প্রতি তাদের পূর্ণ সমর্থনের কথা ব্যাক্ত করেছেন। এবং তারা আরো বলেছেন ২০২৪ এর গণঅভ্যুথান পরবর্তী আগামীর বাংলাদেশ হবে জামাতে ইসলামীর নেতৃতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ।