কাশ্মির থেকে আসা খাঁজা পরিবার, যাদের সাথে ইরাক থেকেও আসা খাঁজা পরিবারের আরেকটি ধারা যুক্ত হয়েছিলো। এই উভয় পরিবারের আয়ের পথ ছিলো ব্যবসা বাণিজ্য, এদের বুদ্ধিদীপ্ত ভূমিকা বাংলার তৎকালীন অন্যতম প্রধান নগর ঢাকা ও এর আশে পাশের পরিবেশ তাদের সহযোগিতায়, পরামর্শে, দিকনির্দেশনায় নতুন করে শৌর্য, বীর্যে, শিক্ষায়, ব্যবসায়, চিকিৎসায়, কৃষিতে, ধর্মীয় ভাব গাম্ভীর্যে আবারও মুল গতি ফিরে পায়। আগে থেকে পুরনো শহর ও নগর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ঢাকাকে নবাবরা এসে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। এটি মুলত তাদের পরকালীন বিশ্বাস, ইসলামী শিক্ষা; জ্ঞান ও দান, ইসলামী অনুশাসন, সূফীবাদের প্রতি ভক্তি ও বিশ্বাস, ব্যবসা বাণিজ্যর সাথে সম্পর্কিত।
খাঁজা পরিবারকেও শতবছর ঐতিহ্য, সৃজনশীল, সৃষ্টিশীল কাজের সাথে সম্পৃক্ত থাকতে দেখা যায়। ১০০ বছরের মধ্যে পরিবারটি বিভিন্ন সময় অর্থ বিত্ত ও ক্ষমতার শীর্ষে উঠে আবার বিত্তহীন ও অজানা হয়ে যায়। কারণ খুব স্বল্প সময়ে নওয়াব পরিবারের উত্থান ও পতনের একটি কারণ হিসেবে বলাযায় সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারেননি বা চেষ্টাও করেননি । ফলে কালের গতিতে তাঁরা হারিয়ে গেছেন। তবে তাদের পতনের কারণটি তিনি ধরতে পারেননি বলে অনুমেয়।
মৌলভী খাজা আবদুল্লাহর সময় থেকে মৌলভী খাজা নাছের আলী রহঃ পর্যন্ত এবং বর্তমানে এই পরিবারের প্রতি আল্লাহ যেসব রহমত ও অনুগ্রহ করেছেন তা একমাত্র এই পরিবারের ‘নেক নিয়ত' ও সৎকর্মের কল্যাণেই হয়েছে ও হচ্ছে । সুতরাং এ কথা সহজেই বলা যায় ইসলামী সভ্যতার বৈশিষ্ট্যাবলি ও শিক্ষাকে নওয়াব পরিবার বংশ পরম্পরা থেকে পেয়ে আসছে। যা একটি পরিবারকে টেকসই জনকল্যানমূখী স্থাপত্য বিনির্মাণ, সংরক্ষণে ভূমিকা রাখতে ‘জ্ঞানে’ ও ‘দানে’ অগ্রগামী হতে উদ্বুদ্ধ করেছে।
ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা, যায় নবাব পরিবারের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত এই পরিবারের কোনো ব্যাক্তি কোনো ধরণের জুলুমের সাথে সম্পৃক্ত নহে। পরিবারটি সব সময় ধর্মীয় অনুশাসন মেনে জ্ঞান চর্চার মাধ্যমে ও সামাজিক সমতার ভিত্তিতে তাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করে থাকে। তাদের পারিবারিক শিক্ষা তাদের কে জুলুমবাজ হতে শিখায়না বরং মাজলুম হওয়ার মত খোদা প্রেমের অমিয় স্বাদ অর্জণ করা শিখায়।

মৌলভী খাজা আবদুল্লাহর সময় থেকে মৌলভী খাজা নাছের আলী রহঃ পর্যন্ত এবং বর্তমানে এই পরিবারের প্রতি আল্লাহ যেসব রহমত ও অনুগ্রহ করেছেন তা একমাত্র এই পরিবারের ‘নেক নিয়ত' ও সৎকর্মের কল্যাণেই হয়েছে ও হচ্ছে । সুতরাং এ কথা সহজেই বলা যায় ইসলামী সভ্যতার বৈশিষ্ট্যাবলি ও শিক্ষাকে নওয়াব পরিবার বংশ পরম্পরা থেকে পেয়ে আসছে। যা একটি পরিবারকে টেকসই জনকল্যানমূখী স্থাপত্য বিনির্মাণ, সংরক্ষণে ভূমিকা রাখতে ‘জ্ঞানে’ ও ‘দানে’ অগ্রগামী হতে উদ্বুদ্ধ করেছে।
ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা, যায় নবাব পরিবারের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত এই পরিবারের কোনো ব্যাক্তি কোনো ধরণের জুলুমের সাথে সম্পৃক্ত নহে। পরিবারটি সব সময় ধর্মীয় অনুশাসন মেনে জ্ঞান চর্চার মাধ্যমে ও সামাজিক সমতার ভিত্তিতে তাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করে থাকে। তাদের পারিবারিক শিক্ষা তাদের কে জুলুমবাজ হতে শিখায়না বরং মাজলুম হওয়ার মত খোদা প্রেমের অমিয় স্বাদ অর্জণ করা শিখায়।
খাজা ফয়জুদ্দীন ছাহেব রহঃ এর পূর্বসূরী ও উত্তরসুরী
পূর্বসূরী: আল্লামা শাহ্সুফী খাজা ছলেমউদ্দীন রহঃ (বুজুর্গ পিতা)
উত্তরসুরী: মৌলভী খাজা নাছের আলী রহঃ (সূফীসাধক পুত্র)