পাহাড় অশান্ত করছে কারা? নিরীহ পাহাড়ীদের উপর ব্রাশ ফায়ার চলছে। ঘর-বাড়ী দোকান-পাটে আগুন লাগিয়ে পুড়েছাই করছে কারা? বর্তমান সরকার সংখ্যালঘু সম্প্রদায় বান্ধব সরকার। দ্রুত সরকারকে এগুলোর ব্যাপারে জোরালো পদক্ষেপ নিতে হবে।
মনে রাখতে হবে সরকারকে ব্যার্থ করার এটা আরেকটা ধাপ। পাহাড় অশান্ত হলে তা ছড়িয়ে পরবে সমতলে। পাহাড়ি-সমতলী সবাই বাঙালি এবং জাতীয়তা বাংলাদেশী। আইন প্রয়োগকারী বাহিনীকে দায়িত্বশীল ভূমিকা গ্রহণ করতে হবে।

বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। ঘরবাড়ি ছেড়ে যে সমস্ত পাহাড়ী প্রানবাচাতে মরিয়া, তাদেরকে নিরাপদে রাখার চেষ্টা করতে হবে। যারা মন্ধিরে আশ্রয় নিয়েছে, তাদেরকে তাদের নিজ নিজ ঘরবাড়িতে নিরাপদে থাকার ব্যবস্থা করা উচিৎ। ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য সরকারের এবং স্থানীয় রাজনৈতিক, সামাজিক লোকজনকে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে হবে।

যারা পাহাড় অশান্ত করছে তাদেরকে চিহ্নিত করে দ্রুত শাস্তির আওতায় আনতে হবে। কোনো উগ্র-গোষ্ঠীটির প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মদদ আছে কিনা খুতিয়ে দেখতে হবে। উভয় পক্ষকে শান্ত থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। সমস্ত অনাকাঙ্খিত ঘটনার তীব্র নিন্দা ও দোষীদের শাস্তি আওতায় আনতে হবে।
মনে রাখতে হবে সরকারকে ব্যার্থ করার এটা আরেকটা ধাপ। পাহাড় অশান্ত হলে তা ছড়িয়ে পরবে সমতলে। পাহাড়ি-সমতলী সবাই বাঙালি এবং জাতীয়তা বাংলাদেশী। আইন প্রয়োগকারী বাহিনীকে দায়িত্বশীল ভূমিকা গ্রহণ করতে হবে।

বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। ঘরবাড়ি ছেড়ে যে সমস্ত পাহাড়ী প্রানবাচাতে মরিয়া, তাদেরকে নিরাপদে রাখার চেষ্টা করতে হবে। যারা মন্ধিরে আশ্রয় নিয়েছে, তাদেরকে তাদের নিজ নিজ ঘরবাড়িতে নিরাপদে থাকার ব্যবস্থা করা উচিৎ। ক্ষতিগ্রস্থদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য সরকারের এবং স্থানীয় রাজনৈতিক, সামাজিক লোকজনকে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে হবে।

যারা পাহাড় অশান্ত করছে তাদেরকে চিহ্নিত করে দ্রুত শাস্তির আওতায় আনতে হবে। কোনো উগ্র-গোষ্ঠীটির প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মদদ আছে কিনা খুতিয়ে দেখতে হবে। উভয় পক্ষকে শান্ত থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। সমস্ত অনাকাঙ্খিত ঘটনার তীব্র নিন্দা ও দোষীদের শাস্তি আওতায় আনতে হবে।